প্রত্যেক মাসে রীতিমতো ঋতু না হইলে বা ঋতুর পরিমাণ কমিয়া গেলে অথবা তিন দিনের কম ঋতু হইলে, বাধক রোগের লক্ষন বুঝিতে পারিবে । এই রোগিনীর পিঠের দাঁড়া ও কোম্র ব্যথা হয় ও কনকন করে, মাথা ধরে এবং তলপেটের বেদনায় রোগিনী অত্যন্ত অস্থির হইয়া পড়ে । নিম্নলিখিত তদবীরগুলো অবলম্বন করিলে উহা আরোগ্য হইতে পারে
১। উলটকম্বল গাছের শিকড় দুই আনা পরিমাণ, সাতটি গোলমরিচের সহিত পরিষ্কার পানিতে বাটিয়া প্রত্যহ সকালে একবার করিয়া দুই তিন সপ্তাহ সেবন করিবে ।
২। বাধকের অত্যধিক বেদনা হইলে দশ ফোঁটা আফিমের আরক ঠান্ডা পানিতে মিশাইয়া প্রত্যহ ৩/৪ বার সেবন করিবে ।
৩। ৪রতি পরিমান কর্পূর একটি মটর পরিমাণ ময়দার ও খামিরের সহিত মিশাইয়া খাইবে ।
৪। ১রতি হিরারকষ, ২রতি মোছাব্বর, ১রতি জারিত লৌহ ও ১ রতি হিং এই ৪পদ পৃথক পৃথক ভাবে গুড়া করিয়া পানি সংযোগে খামিরা করিয়া ১৬টি বড়ি তৈয়ার করিয়া, প্রত্যহ সকালে ১টি ও সন্ধ্যায় ১টি বড়ি সেবন করিলে বাধক বেদনা দূরীভূত হইবে । উক্ত রোগীর পথ্য- পুরাতন চিকন চাউলের ভাত, জীবিত কৈ মাছ বা মাগুর মাছের ঝোল ।
মরিচ, রসুন ও পিয়াজ খাওয়া উক্ত রোগীনীর একেবারেই নিষিদ্ধ ।
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় ঔষধের নাম, পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ইসলামিক উপায়, মেয়েদের তলপেটে ব্যথা কমানোর উপায়, পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর খাবার, পিরিয়ডের পেটে ব্যথা কমানোর উপায়, পিরিয়ডের কোমর ব্যথা কমানোর উপায়, পিরিয়ডের ব্যথা কেন হয়, পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ঔষধ, মেয়েদের তলপেটে ব্যথা কমানোর ঔষধ, মেয়েদের তলপেটে ব্যথা কিসের লক্ষণ, মেয়েদের তলপেটে ব্যথা কমানোর দোয়া, মেয়েদের তলপেটে ব্যথার কারণ ও প্রতিকার, সহবাসের পর তলপেটে ব্যথা হয় কেন, তলপেটে ব্যথার ওষুধ, মেয়েদের তলপেটে ব্যথার কারণ কি, তলপেটে ব্যাথা হলে করনীয়,
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন