নারীকে প্রণয় বন্ধনে বাধিয়া রাখিবার উপায়

দ্বিচারিণী রমণী বশীভূত করিবার উপায়ঃ

জালিনুস হাকিম বলিয়াছেন__ যাহার পত্নী পর পুরুষানুগামিনী হয়,সেই রমনী যখন চিরুনী দিয়া মস্তকের কেশ আচড়াইয়া ফেকিয়া দেয়, সেই মাথার কেশ অগ্নিতে জ্বালাইয়া ঐ কেশ ভম্ম ছাই গুলি পুরুষাঙ্গে লাগাইয়া স্ত্রীসহবাস করিলে ঐ রমনী কাছে যদি অন্য কোন পুরুষ গমন করে সে কাপুরুষ হইয়া তখনই লজ্জিত অবস্থায় প;আয়ন করিবে । অন্য পুরুষ সে রমনীর সহিত কখনই সহবাস করিতে সক্ষম হইবে না । কাজেই ঐ দ্বিচারিণী রমনীকে পতির বশীভূত হইয়া থাকিতে হইবে । ক্রমে যে তাহাকে শান্তভাব ধারন করিতে হইবে ইহাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নাই ।

নারীকে প্রণয় বন্ধনে বাধিয়া রাখিবার উপায়ঃ

রমনীর নাভীর নিচের লোম অগ্নিতে জ্বালাইয়া সেই লোম ভম্ম গোলাপ জলে গুলিয়া পুরুষাঙ্গে মাখিয়া স্ত্রীসহবাস করিলে উভয় নর নারী উভয়ের প্রণয় বন্ধনে বন্দী হইবে । রমনী কখনই আর অন্য কোন পুরুষের দিকে মন করিবে না । ইহা পরীক্ষা করা হেকমত ।।

রমনী বশীভুতকরন হেকমতঃ

বাস্তাতোন ফেল এয়াওমে ওয়াল জেছমে ওল্লাহো  ইউতিল মোলকা মাইএশাও ওয়াহয়াচ্ছামিও আলিম।।

এই আয়াতটি ৪০বার পাঠ করিয়া রমনীর পরিধান করা বস্ত্রের এক কোনে ফু দিয়া রাখিবে এবং উক্ত আয়াত দুধ দিয়া রমনির কাপড়ে এক কোনে উহার নাম সহ লিখিবে । যখন ঐ কাপড় পরিধান করিবে অমনি অধৈয্য হইয়া ঐ পুরুষের নিকট উপস্থিত হইবে । আর স্ত্রী পুরুষের দুই জনে প্রানে প্রানে মিশিয়া থাকিবে ।

ঐ দ্বিতীয় হেকমতঃ

শনিবার মঙ্গলবারে শ্মশানের কয়লা অস্থি আর কবরের মাটি ও তথাকার তুলসি গাছ তুলিয়া লইবে । তারপর যে রমনীকে বশ করিবে সে রমনীর পরণের কাপড় হইতে এক কোন থেকে কাচি দিয়া কাটিয়া লইবে এবং ঐ রমনীর নথ ও মাথার চুল কাটিয়া রাখিবে । ইহার পরে শ্মশানের কয়লা,কবরের মাটি এক সঙ্গে মিশ্রিত করিয়া ঐ মাটিতে একটা পুতুল তৈয়ার করিবে আর ঐ পুতুলের পেটের মধ্যে তুলসির শিকর,অস্থি,কাপড় কাটা,মাথার চুল বা নখ পুরিয়া দিয়া তারপরে পুতুলটি সেই স্ত্রীলোকের ঘাড়ে স্পর্শ করাইয়া পুতুলটি একটি লোহার পেরেকে গাথিয়া ঘরের দেওয়ালে বান্ধিয়া রাখিবে । ইহার পরে রমনীর নাম লইয়া ১০১ টা আলপিন দিয়া বান্ধিয়া রাখিবে । রমনী তখনই আসিয়া পুরুষের সহিত মিলন করিবে ।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন

এখানে ক্লিক করে বই ডাউনলোড করুন